• ১৪ কার্তিক ১৪৩২, সোমবার ০৩ নভেম্বর ২০২৫ ই-পোর্টাল

Janatar Katha

Banner Add
  • কলকাতা
  • রাজ্য
  • দেশ
  • বিদেশ
  • রাজনীতি
  • খেলার দুনিয়া
  • বিনোদুনিয়া
  • সম্পাদকীয়
  • নিবন্ধ
  • ভ্রমণ
  • রাশিফল
  • টুকিটাকি
  • চিত্রহার
  • বিবিধ
  • ভিডিও
  • এছাড়াও
    • উৎসব
    • ব্যবসা
    • স্বাস্থ্য
    • শিক্ষা
    • প্রযুক্তি
    • হেঁসেল

Durgapuja

রাজ্য

দামোদরে ইলিশ! খুশির হাওয়া দক্ষিণবঙ্গে। এবার কি নিয়মিত পাওয়া যাবে? প্রশ্ন মুখে মুখে

দক্ষিণবঙ্গে খুশির হাওয়া, পূর্ব বর্ধমান জেলায় দামোদরে জেলের জালে ধরা দিলো রুপালী সুন্দরী। শুক্রবার পূর্ব বর্ধমান জেলার জামালপুরে দামোদরে এক জেলের জালে উঠলো প্রায় ১ কেজি ১০০ গ্রামের ইলিশ। স্থানীয় সুত্রে জানা যায় প্রায় ২০ বছর পর জামালপুরের দামোদরে ধরা পড়লো ইলিশ। দামোদরের জলে পাওয়া রূপালী সুন্দরীকে দেখতে স্থানীয় মানুশের ভিড় জমে যায়। কোন পথে জামালপুরে ইলিশ দামোদরে পৌছলো তা নিয়ে চুলচেরা বিশ্লেষণ চলছে মৎস্য বিশেষজ্ঞ মহলে। নোনা জলের কুলীন মাছ দামোদরের মিষ্টি জলে চলে কোন পথে এল? কেউ কেউ জানাচ্ছেন জামালপুরে থেকে ভাগ হয়ে যাওয়া মুন্ডেশ্বরী নাব্যতা বেড়ে যাওয়ায় জল প্রবাহ বেশী হওয়ায় ইলিশের গতিপথ হয়ত সুগম হয়েছে। দুর্গাপুর ব্যারেজ হয়ে প্রবাহিত দামোদর তার গতিপথ পূর্ব বর্ধমান জেলার জামালপুরের কাছে জ্যোতসিরাম থেকে পরিবর্তন করে এবং তারপরে দুটি চ্যানেলে বিভক্ত হয়ে যায়। একটি দামোদর চ্যানেল (আমতা চ্যানেল নামেও পরিচিত) এবং অপরটি কঙ্কা-মুন্ডেশ্বরী চ্যানেল। মূল চ্যানেলটি শেষ পর্যন্ত হুগলি নদীর (গঙ্গা) সাথে মিলিত হয়ে শেষ পর্যন্ত বঙ্গোপসাগরে মিলিত হয়েছে।বিশিষ্ট মৎস্য চাষী বৃন্দাবন ঘোষ জানান, যেহেতু গঙ্গা হয়ে বঙ্গোপসাগরে পড়েছে সেক্ষেত্রে বর্ধমান জেলায় দামোদরে ইলিশ পাওয়া খুব একটা আশ্চর্যের বিষয় নয়। গলসি এলাকার দামোদরের পাড়ের বাসিন্দা শিল্পী সুব্রত বৈরাগি জনতার কথাকে জানান, এই এলাকার অনেক জেলে আছেন যারা নিয়মিত ভাবে দামোদরের জলে মাছ ধরে থাকেন। তাদের মধ্যে কয়েকজন দামোদরে ইলিশ পেয়েছেন তবে তার কোনটায় ৪৫০-৬০০ গ্রামের বেশী নয়। সুব্রত আরো জানান, তবে নিয়মিত ভাবে ইলিশ এখানে পাওয়া যায় না।হটাৎ হাজির হওয়া অতথি কে দেখতে শুক্রবার সকালে জামালপুর বাসস্ট্যান্ড এলাকার মাছের আড়তে ভিড় জমে যায়। দক্ষিণবঙ্গে টানা বৃষ্টিতে কয়েক দিন আগেই ডিভিসি-র জলাধার থেকে ব্যাপক জল ছাড়ার ফলে বানভাসি হয় জামালপুরের বিভিন্ন এলাকা। মাছ সবসময় স্রোতের বিপরীতে ভেসে বেড়ায়। এখন জামালপুরে ইলিশ ধরার পড়ায় মনে করা হচ্ছে দূর্গাপুরের ডিভিসি-র ব্যারেজ থেকে ছাড়া জলের তোড়ে মোহনা থেকে স্রোতে বিপরীতে ভাসতে ভাসতে কিছু ইলিশ জামালপুরের দামোদরে এসে পড়েছে। ইলিশটি ধরা পড়ে তপন বিশ্বাস নামে এক মৎস্যজীবীর জালে। সেই খবরে খুশির হাওয়া জামালপুর সহ দক্ষিণবঙ্গে, খবর চাউর হতেই অনেকেই জাল হাতে নিয়ে দামোদরের পাড়ে হাজির হয়ে পরেন। যদি তার শিকে ছেঁড়ে।স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ইলিশটিকে কিনতে অনেকে ইচ্ছা প্রকাশ করায় মাছের আড়তে নিলাম ডাকেন আড়তদার। ১২০০ টাকা থেকে ডাক শুরু হয়, শেষমেশ ২১০০ টাকায় কেজিতে এসে থামে ডাক। জানাযায় জামালপুরের স্থানীয় বাসিন্দা লক্ষ্মণ বিশ্বাস ওই মাছটি ২,১০০ টাকা কেজি দরে মাছটিকে কিনে নেন। গর্বিত ক্রেতা লক্ষ্মণ বিশ্বাস বলেন, এক কেজি ওজনের জীবন্ত ইলিশ পেয়ে আমি খুবই খুশি। তাই টাকার কথা মাথায় ছিলনা। তায় ২,১০০ টাকায় মাছটি কিনে ফেললাম।স্থানীয় মাছ ব্যবসায়ী এবং আড়তদারেরা জানান, জামালপুর এলাকায় এর আগেও মাছ পাওয়া গেছে। আনুমানিক বছর ২০ আগে দামোদরে ইলিশ পাওয়া যেত। দীর্ঘ ২০ বছর পরে দামোদরের জলে ইলিশ ওঠায় এলাকায় ব্যাপক উৎসাহ দেখা দেয়। জামালপুর ব্লকের মৎস্য সম্প্রসারণ আধিকারিক (FEO) নিত্যানন্দ মণ্ডল জনতার কথাকে জানান, আমি শুনেছি উত্তর মোহনপুর এলাকার মৎস্যজীবী তপন বিশ্বাস মাছটি পেয়েছেন। জামালপুরের বাসস্ট্যান্ডের পাশে মাছের আড়তের আড়তদার প্রভাত পাত্রের আড়তে মাছটি নিলাম হয়েছে। আড়তদার প্রভাত পাত্র বলেন, ভরা বর্ষায় নোনা জল থেকে উঠে এসে মিষ্টি জলে ডিম পাড়তে আসে ইলিস। সেই ভাবেই হয়তো ইলিসটি এসেছিল, এবং কাল্লা এবং জামালপুরের মাঝে ধরা পড়ল। তবে আশার কথা শুনিয়েছেন প্রভাত সহ স্থানীয় মৎস ব্যাবসায়ীরা। তাঁরা বলেছেন, ইলিশ হল ঝাঁকের মাছ। একটি যখন ধরা পড়েছে তখন আগামী কয়েকদিনে আরও মাছ ধরা পড়বে। সেই আশায় দক্ষিণবঙ্গের মৎসপ্রেমী রা।

অক্টোবর ০৫, ২০২৪
উৎসব

নগরবাসীর মঙ্গল কামনায় ঘট উত্তোলনের মাধ্যমে সর্বমঙ্গলা মন্দিরে দুর্গা পুজোর ঢাকে কাঠি পড়ল রাঢ় বঙ্গে

বর্ধমান রাজ পরিবারের প্রথামতই প্রতিবছরের ন্যায় এই বছরেও মহালয়ার পরের দিন প্রতিপদে বর্ধমান শহরের অধিষ্ঠাত্রী দেবী মা সর্বমঙ্গলা ঘট উত্তোলন ও প্রতিষ্ঠার মধ্যে দিয়েই বর্ধমানে আনুষ্ঠানিকভাবে শারদ উৎসবের সূচনা হল। আজ বৃহস্পতিবার প্রতিপদে রূপোর ঘটে রাজপরিবারের প্রতিষ্ঠিত জলাশয় কৃষ্ণসায়ের থেকে জল ভরে নিয়ে আসা হয়। সর্বমঙ্গলা ট্রাস্টি বোর্ডের আয়োজনে বিবিধ বাদ্যযন্ত্রের সমবেত পরিবেশনায় এক্কাগাড়িতে করে ঘট নিয়ে শোভাযাত্রার মাধ্যমে মঙ্গল ঘট মন্দিরে এনে তা প্রতিষ্ঠা করা হয়। বৃহস্পতিবার বর্ধমানে মা সর্বমঙ্গলার ঘট উত্তোলন শোভাযাত্রায় বিভিন্ন জায়গার অসংখ্য মানুশ অংশগ্রহ্নন করেন।কৃষ্ণসায়রের চাঁদনী ঘাট থেকে ঘটে জল ভরে সুসজ্জিত এক্কাগাড়ি করে মন্দিরের উদ্দেশ্যে শুরু হয় শোভাযাত্রা, সেই ঘট রাঢ়বঙ্গের অন্যত্যম অধিষ্ঠাত্রী দেবী সর্বমঙ্গলা মায়ের মন্দিরে আনা হয় তারপর সেই ঘট প্রতিষ্ঠা করে শুরু হয় দেবী সর্বমঙ্গলার দূর্গা পুজোর আবাহন।জানায়ায় ১৭০২ সালে স্বপ্নাদেশ পেয়ে চুনুরীদের কাছে থাকা দেবীর মুর্তীটি বর্ধমান শহরের অদুরে দামোদর নদের পার থেকে উদ্ধার করে বর্ধমানের মহারাজ কীর্তিচাঁদ মন্দিরে প্রতিষ্ঠা করেন। তখন থেকেই বর্ধমানের অধিষ্ঠাত্রী দেবী মা সর্বমঙ্গলার পুজা শুরু হয়। রাঢ়বঙ্গের প্রথম নবরত্ন মন্দির এটি। এই মন্দিরের দুটি প্রবেশদ্বার রয়েছে। পূর্ব দিকের প্রবেশদ্বারটি অধিক পুরাতন। মন্দিরের দক্ষিণ দিকে আরও একটি প্রবেশ দ্বার আছে সেটিকেই প্রধান প্রবেশদ্বার বলা হয়ে থাকে। দক্ষিণ দিকের প্রবেশদ্বারের সামনেই রয়েছে দুটি শিবমন্দির। একটির নাম চন্দ্রেশ্বর। অপরটির ইন্দ্রেশ্বর। কথিত আছে এই দুটি মন্দির-ই বর্ধমানের রাজা চিত্রসেন রায়ের দুই রানি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। সর্বমঙ্গলা মন্দিরের সামনেরদিকে আরও তিনটি উত্তরমুখী শিবের মন্দির আছে। যেগুলির নাম যথাক্রমে রামেশ্বর, কমলেশ্বর এই দুটি মন্দিরের গায়ে টেরাকোটার কাজ লক্ষিত করায়ায়। মন্দিরের শ্বেতপাথরের শিবলিঙ্গ আছে। এই দি মন্দিরের মধ্যে রয়েছে মিত্রেশ্বর শিব মন্দির। যার শিবলিঙ্গ কালো পাথরের।প্রতি বছরই প্রথা মেনে মহালয়ার পরের দিন প্রতিপদে দেবীর ঘট উত্তলোন হয়। এবছরও তার ব্যতিক্রম হয়নি। রাজপরিবারের প্রথা মেনে দশমি অবধি নয় (৯) দিন ধরে চলবে মা সর্বমঙ্গলার পুজো। দৈনন্দিন প্রথা মেনে দুর্গা পুজার দিনগুলিতেও মায়ের নিত্যপুজার কোনও হেরফের হয় না। দেবী অষ্টাদশভূজা সিংহবাহিনী কষ্টিপাথরের খোদাই করা মূর্তি। সুবিশাল রুপোর সিংহাসনে তিনি অধিষ্টাত্রী থাকেন। আগে মহাঅষ্টমীর সন্ধি পুজোয় কামান দাগা হতো, মেষ, মহিষ ও ছাগ বলি হতো বলে জানা যায়। কামান ব্লাস্ট হয়ে বহু মানুষের হতাহতের কারণে বর্তমানে আর কামান দাগানো হয় না। কথিত আছে, সর্বমঙ্গলা মন্দিরের সন্ধিপুজোর কামানের আওয়াজ শুনে আশেপাশের গ্রামগুলির সমস্ত জমিদার বাড়িতে সন্ধিপুজো শুরু হতো। সর্বমঙ্গলা মন্দিরে নবমী তিথিতে নবকুমারী পুজো হয়। নবদুর্গার বিভিন্ন রুপকে নব কুমারী রুপে পুজোর প্রচলন আছে এই মন্দিরে।

অক্টোবর ০৩, ২০২৪
বিদেশ

জমাটি বিতর্কের পর ওপারের পদ্মার ইলিশ এবারও পুজোয়! পরিমাণই বা কত?

শেষমেশ নানা টানাপোড়েনের পর ওপারের পদ্মার রূপালী শস্য এপারে আসতে চলেছে। ইলিশ ভারতে রপ্তানি করবে কিনা তা নিয়ে নয়া স্বাধীন বাংলাদেশ-এ বিতর্ক অভ্যাহত। তারই মধ্যে এই ইলিশ পাঠানোর খবর। ইলিশ মানেই যেন এক আলাদা রসনা ত্প্তি! ইলিশের পাতুরি, ইলিশ ভাপা, ইলিশ জাফরানি, মেথি ইলিশ, রসুন নারকেল ইলিশ, ইলিশ হরিয়ালি, ইলিশ বিরিয়ানি, ইলিশ ভর্তা, ইলিশ কোর্মা, ইলিশের টক কি নেই রসনার তালিকায়! দুর্গাপুজোয় রসনাতৃপ্তিতে বাঙ্গালির পাতে ইলিশ চাইই- চাই। তবে এবার বাংলার মাছের বাজার মাত করেছে দক্ষিণ ২৪ পরগণা ও পূর্ব মেদিনীপুরের স্বাদের ইলিশ। এবার দুর্গাপুজোয় পাতে পরতে চলেছে পদ্মার ইলিশ।গত ৫ বছর টানা দুর্গাপুজো উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ থেকে এপার বাংলায় ইলিশ মাছ আমদানি হয়েছে। কিন্তু এবার বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি একেবারে ভিন্ন। শেখ হাসিনা সরকারের পতন হয়েছে। নোবেল জয়ী মহম্মদ ইউনুসের নেতৃত্বে চলছে বাংলাদেশে তদারকি সরকার। দুর্গা পুজোর মুখে বাঙ্গালির পাতে আদৌ পদ্মার ইলিশ পড়বে কিনা তা নিয়ে যথেষ্ট সংশয় ছিলই। তবে শেষ মুহূর্তে বাংলাদেশের তরফে ৩ হাজার মেট্রিক টন ইলিশ রপ্তানির সবুজ সংকেত দওয়া হয়েছে।এই আমদানিতে স্বভাবতই খুশির হাওয়া এপার বাংলায়। দুর্গাপুজোয় বাংলাদেশ সরকারের কাছে ইলিশ রফতানি করার জন্য আবেদন জানিয়েছিল ফিস ইমপোর্টার অ্যাসোসিয়েশন। সেই আবেদনে সাড়া দিয়েই বাংলাদেশে সরকারের তরফে জানানো হয়েছে ইলিশ রফতানির একাধিক আবেদন পেয়ে সরকারের তরফে তিন হাজার মেট্রিক টন ইলিশ রফতানি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ সরকার।অ্যাসোসিয়েশনের তরফে বাংলাদেশ সরকারের কাছে আবেদন জানিয়ে বলে হয়েছিল, ১৯৯৬ সাল থেকে বাংলাদেশ ইলিশ রফতানি করছে এপার বাংলায়। পেট্রাপোল সীমান্ত থেকে প্রতি বছর গড়ে ৫০০০ মেট্রিক টন ইলিশ আমদানি করা হত। দুর্ভাগ্যবশত ২০১২ সালের জুলাই মাসে হঠাৎ করেই বাংলাদেশ সরকার ইলিশ রফতানি নিষিদ্ধ করে। তারপর আমরা নিষেধাজ্ঞা শিথিল করার জন্য তাদের কাছে চিঠি দিয়েছি কিন্তু কোনও লাভ হয়নি। তবে গত ৫ বছর ধরে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ থেকে শুরু করে সেপ্টেম্বর, ২০২৩ পর্যন্ত ইলিশ আমদানি করা হয়।অ্যাসোসিয়েশনের সম্পাদক সৈয়দ আনোয়ার মকসুদ বলেন, এর আগে বাংলাদেশ সরকার দুর্গাপুজোর সময় ইলিশ মাছ রফতানির অনুমতি দিয়েছে। বিগত ৫ বছর ধরে ইলিশ আসছে এখানে। পশ্চিমবঙ্গ, আসাম এবং ত্রিপুরার মাছ ব্যবসায়ীদের কাছে বাংলাদেশের ইলিশের প্রচুর চাহিদা। মানুষও এই সময় ইলিশের জন্য অপেক্ষা করে থাকে। দুর্গাপুজোর সময় ইলিশ মাছ রফতানির অনুমতি দেওয়ার জন্য অনুরোধ করেছি।অ্যাসোসিয়শনের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী ২০১৯ সালে ইলিশ এসেছে ৫০০ মেট্রিক টন। তার পরের বছর ২০২০ সালে ইলিশ আমদানি করা হয়েছে ১৮৫০ মেট্রিক টন। ২০২১ সালে ২৬০০ টনের অনুমোদন থাকলেও আমদানি হয়েছে ১২০০ মেট্রিক টন। তার পরের দুবছর ২০২২ ও ২০২৩ সালে আমাদানিকৃত ইলিশের পরিমাণ ছিল ১৩০০ মেট্রিক টন। যদিও এবার সেই সকল পরিসংখ্যানকে টপকে গিয়ে ৩ হাজার মেট্রিক টন ইলিশ রফতানিতে সবুজ সংকেত দেওয়া হয়েছে বাংলাদেশের তরফে।

সেপ্টেম্বর ২১, ২০২৪
কলকাতা

ইউনেস্কোর স্বীকৃতি-উদযাপন, দুর্গাপুজোর একমাস আগে বিশেষ মিছিলের ঘোষণা মমতার

কলকাতার দুর্গাপুজো ইউনেস্কোর বিশেষ মর্যাদা পেয়েছে। সেই কৃতিত্বকে স্মরণীয় করে রাখতে এবং ইউনেস্কোকেও পাল্টা মর্যাদা দিতে শহরে বিশেষ মিছিল করা হবে। ওই মিছিল হবে দুর্গাপুজোর এক মাস আগে। বুধবার নেতাজি ইন্ডোর স্টেডিয়ামে তৃণমূলের সাংগঠনিক নির্বাচনের শেষে মঞ্চ থেকে ওই ঘোষণা করেছেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।তিনি জানিয়েছেন, এক মাস আগে মিছিল করা হবে। সেখানে ইউনেস্কোর স্বীকৃতিকে সামনে রেখে লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের মেয়েরা শঙ্খধ্বনি, উলুধ্বনি করবেন বলে জানান মুখ্যমন্ত্রী। সংখ্যালঘু মহিলারা নিজেদের মতো করে প্রার্থনা করবেন। আর বাকিরা শঙ্খধ্বনি-উলুধ্বনি করবেন। এ প্রসঙ্গে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, দুর্গাপুজোর একমাস আগে একটা মিছিল করব। লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের মা-বোনেরা শঙ্খ বাজাবে। সংখ্যালঘুরাও শামিল হবে। শঙ্খ উলুধ্বনি কাকে বলে বাংলা দেখবে। পাশাপাশি, সংখ্যালঘু মহিলারাও দোয়া করবেন। থাকবেন তপসিলি জাতি-উপজাতির মহিলারাও। তাঁরা সকলেই নিজের নিজের মতো করে প্রার্থনা করবেন।এর পরই দুর্গাপুজো কমিটির সদস্য ফিরহাদ হাকিম, অরূপ বিশ্বাসদের দায়িত্ব নিতে পরামর্শ দেন তিনি। দুর্গাপুজোর উদ্যোক্তাদের সঙ্গে বৈঠক করতে নির্দেশ দেন মমতা। জানিয়ে দেন আগামী কর্মসূচিও।

ফেব্রুয়ারি ০২, ২০২২
কলকাতা

দুর্গাপুজোর ষষ্ঠী এবং সপ্তমীতে বৃষ্টির পূর্বাভাস আবহাওয়া দফতরের

দুর্গাপুজোর ষষ্ঠী এবং সপ্তমীতে রাজ্যে বৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর। তার মধ্যেই অবশ্য বর্ষা চলে যাবে বলে আবহাওয়া দফতরের তরফ থেকে জানানো হয়েছে। ভবনের হিসেব বলছে, রাজ্য থেকে বর্ষা ১৪ অক্টোবরের মধ্যে চলে যায়। শিলিগুড়ি, জলপাইগুড়ি থেকে সাধারণত বর্ষা বিদায় নেয় ১২ অক্টোবর। আরও পড়ুনঃ অনুদান কি শুধু দুর্গাপুজোতেই দেয় সরকার? প্রশ্ন হাইাকোর্টের তবে এ বছর পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে বর্ষা বিদায় নিতে অক্টোবরের শেষ সপ্তাহ হয়ে যেতে পারে। তারই প্রভাব দুর্গাপুজোয় পড়তে পারে বলে মত আবহাওয়া দফতরের। তবে পুজোর আগে অর্থাত্ বৃহস্পতিবার থেকে ২৩ অক্টোবর পর্যন্ত মেঘলা আকাশ থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। বিভিন্ন এলাকায় হতে পারে বিক্ষিপ্ত বৃষ্টি।

অক্টোবর ১৬, ২০২০
রাজ্য

দুর্গাপুজোর ‘গাইড ম্যাপে’র উদ্বোধন করলেন মন্ত্রী শুভেন্দু অধিকারী

পূর্ব মেদিনীপুর জেলা পুলিশের উদ্যোগে মঙ্গলবার সুতাহাটার সুবর্ণজয়ন্তী ভবনে আয়োজিত সমন্বয় সভায় হাজির ছিলেন রাজ্যের পরিবহণমন্ত্রী শুভেন্দু অধিকারী। সেখানে তিনি দুর্গাপুজোর গাইড ম্যাপের উদ্বোধন করেন। পুজো কমিটিগুলোকে রাজ্য সরকারের ৫০ হাজার টাকার চেক দেওয়া হয়। তিনি এদিন বলেন, পুজো উদ্যোক্তাদের সরকারি ১১ দফা নির্দেশাবলী মেনে চলা কাম্য। পুজোর সময় সকলকে তিনি সামাজিক দূরত্ববিধি মেনে চলতে বলেন। এছাড়াও মাস্ক ও স্যানিটাইজার ব্যবহার করার নির্দেশ দেন। জেলাতে মৃত্যুর হার রাজ্য ও দেশের তুলনায় অনেক কম। সুস্থতার হার এ রাজ্যে দেশের তুলনায় অনেক বেশি। আরও পড়ুনঃ রাজ্যে ৩ লক্ষ ছাড়িয়ে গেল করোনা আক্রান্তের সংখ্যা আমি নিজেও করোনায় আক্রান্ত হয়েছিলাম। বিধি মেনে ১৭ দিন পর এই অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছি। প্রসঙ্গত , দিন কয়েক আগে করোনা মুক্ত হয়ে শুভেন্দু অধিকারী যান তমলুকের বর্গভীমা মন্দিরে পুজো দিতে। এদিনের অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সাংসদ দিব্যেন্দু অধিকারী, জেলাশাসক পার্থ ঘোষ, পুলিশ সুপার সুনীল কুমার যাদব প্রমুখ।

অক্টোবর ১৪, ২০২০
বিবিধ

দুর্গাপুরে যৌনপল্লীতে হয়ে গেল দুর্গাপুজোর খুঁটি পুজো

করোনা পরিস্থিতিতে দুর্গাপুরের কাদা রোডের যৌনকর্মীদের জীবিকা সঙ্কটে৷ কিন্তু এতো কিছুর মাঝেও বৃহস্পতিবার ১০ সেপ্টেম্বর দুর্গাপুরের দুর্বার সমিতির দুর্গাপূজার খুঁটি পুজো হলো। ঢাক কাঁসর আর শঙ্খ বাজিয়ে নিয়ম রীতি মেনে হলো দ্বিতীয় বছরের দুর্গাপুজোর খুঁটি পুজো। মায়ের আগমনী বার্তায় এক অন্য আনন্দের জোয়ারে ভাসলেন সকলে ৷

সেপ্টেম্বর ১৭, ২০২০

ট্রেন্ডিং

খেলার দুনিয়া

মান্ধানার রেকর্ডে কাঁপল বিশ্ব! ফাইনালে কি লেখা হবে নতুন ইতিহাস?

মুম্বইয়ের ডিওয়াই পাটিল স্টেডিয়াম যেন অপেক্ষা করছে ইতিহাসের জন্মের সাক্ষী হওয়ার। গ্যালারিতে ঢেউ তুলছে নীল সাগর। কোটি ভারতবাসীর নিশ্বাস যেন একসঙ্গে আটকে। কারণ, মহিলা বিশ্বকাপের ফাইনালে দক্ষিণ আফ্রিকার সামনে জয়ের লক্ষ্য ২৯৯ রান ছুঁড়ে দিয়েছে ভারত। ৩০০-এর দোরগোড়াহাতের নাগালেই ছিল। কিন্তু যেই দুই ব্যাটারকে দেখার অপেক্ষায় ছিল সমর্থকেরা, সেই স্মৃতি মান্ধানা আর হরমনপ্রীতের ব্যাট আজ বড় কিছু লিখতে পারল না।সেমিফাইনালে অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে ৮৯ রানের ইনিংসে আগুন ঝরিয়েছিলেন নকআউট কুইন হরমনপ্রীত। আজ ফাইনালে এসে থেমে গেলেন ২০ রানে। দুইটি বাউন্ডারি মারলেও নিজের সেরাটুকু দেখাতে পারলেন না অধিনায়ক। ফ্যানদের আশাহতাশার মিশেল রয়ে গেল মাঠ জুড়ে।তবু ভারতীয় ক্রিকেটের অন্য নক্ষত্র জ্বলল উজ্জ্বল আলোয়। স্মৃতি মান্ধানা ফাইনালে করলেন ৫৮ বলে ৪৫ রানহ্যাঁ, হাফসেঞ্চুরি হাতছাড়া। কিন্তু সেই সঙ্গেই গড়লেন এক বিশাল রেকর্ড। মেয়েদের ওয়ানডে বিশ্বকাপ ইতিহাসে এক সংস্করণে সর্বাধিক রান করার নজির ভাঙলেন তিনি। মিতালি রাজের ২০১৭ সালের ৪০৯ রানকে টপকে স্মৃতির সংগ্রহ এখন ৪৩৪।মান্ধানাশেফালি জুটি দারুণ ছন্দে এগোচ্ছিল। ১৭তম ওভারেই এল ভাঙন। ক্লোয়ি ট্রায়নের বল তুলে দিয়ে ক্যাচ ফিরিয়ে দিলেন ভারতীয় ওপেনার। আর ৩৮তম ওভারে ফিরে যান হরমনপ্রীত। দুজনই যদি আর কিছুক্ষণ উইকেটে দাঁড়াতে পারতেনস্টেডিয়ামের স্কোরবোর্ড হয়তো অন্য গল্প বলত।কিন্তু এখনও সব শেষ নয়। ভারতীয় স্পিন, দর্শকদের গর্জন, আর মাঠজুড়ে নীল আকাশএই তিন শক্তি কি এনে দেবে প্রথম নারী বিশ্বকাপ? চোখ রাখল ভারত।আজ রাতেই উত্তর।

নভেম্বর ০২, ২০২৫
খেলার দুনিয়া

নীলে রাঙা দেশ! বিশ্বকাপফাইনালে শেফালি–ঝড়, ২৯৮ রান তুলে ইতিহাসের দোরগোড়ায় ভারত

ভারতের আকাশ আজ নীলের উৎসবে ঢেকে। নবি মুম্বইয়ের ডি ওয়াই পাটিল স্টেডিয়ামে নারী ক্রিকেট বিশ্বকাপের মহারণে নামতেই যেন বৃষ্টির ফোঁটা হয়ে দেশজুড়ে ছড়িয়ে পড়ল আবেগ। সেই বৃষ্টি ধুয়ে দিল শুধু মাটি নয়, যেন দেশের কোটি স্বপ্নকে। কারণ, আজ ইতিহাস লেখা সম্ভব উইমেন ইন ব্লু-র। হরমনপ্রীত কৌরদের কাঁধে ভারতীয় ক্রিকেটের অপূর্ণতা মুছার দায়িত্ব। আর ব্যাট হাতে সেই পথে বড় পদক্ষেপই রাখল ভারত।প্রথমে ব্যাট করে ভারত থামল ২৯৮ রানে। ৭ উইকেট হারিয়ে তোলা এই রানকে কি বিশ্বজয়ের রান বলা যায়? দক্ষিণ আফ্রিকার বোলিংয়ের বিরুদ্ধে ভারতীয় ব্যাটারদের সাহসী ইনিংস, দর্শকদের গর্জন, আর মাঠজুড়ে নীল আবেগসব মিলিয়ে দিনটা ইতিহাসের পাতায় ওঠার অপেক্ষায়।ইনিংসের শুরুতেই স্মৃতি মন্ধানা ও শেফালি বর্মার ব্যাটে নজর কাড়া সূচনা। বৃষ্টিভেজা উইকেটে সতর্ক শুরু হলেও শিগগিরই বদলে গেল রঙ। বড় শট, নির্ভয়ে রান রোটেশনদুটিতেই সামনে শেফালি। এক সময় সেঞ্চুরির দোরগোড়ায় দাঁড়িয়ে পড়লেও শেষে প্যাভিলিয়নে ফেরেন ৮৭ রানে। কী দারুণ ইনিংস! তিন বছর ধরে ওয়ানডেতে হাফসেঞ্চুরি নেইএ কথা ভুলিয়ে দিলেন বিস্ফোরক ব্যাটিংয়ে। বিশ্বকাপ স্কোয়াডেও প্রথমে জায়গা ছিল নাএকেবারে সিনেমার চিত্রনাট্য।স্মৃতি মন্ধানা ৪৫ রানে আউট হন। জেমাইমা রদ্রিগেসের ২৪ রান, অধিনায়ক হরমনপ্রীত কৌরের ২০যেখানে সবাই শুরু করেও বড় ইনিংস খেলতে পারেননি, সেখানে দুই ভারতীয় ভরসা দীপ্তি শর্মা ও রিচা ঘোষ সামলালেন ইনিংস। দীপ্তির অর্ধশতরান, আর রিচার দাপুটে ২৪ বলে ৩৪ রানে ভারত ৩০০ ছোঁয়ার স্বপ্ন দেখেছিল। কয়েকটা শট আর সাহসে হয়তো ২৫-৩০ রান আরও বাড়ানো যেতসেটা নিয়েই এখন আলোচনা।এখন প্রশ্ন একটাইএই রান কি যথেষ্ট? স্পিন বোলিং আর দর্শকদের গর্জন কি দেশকে এনে দেবে প্রথম নারী বিশ্বকাপ? দক্ষিণ আফ্রিকার অধিনায়ক বলেই দিয়েছিলেন, এই পিচে রান তাড়া সহজ। তাই ম্যাচ এখন পুরোপুরি বোলারদের হাতে।স্টেডিয়ামের শব্দঅর্কেস্ট্রা, নীল পতাকার ঢেউ এবং লক্ষ মুখে একটাই ডাকচলো মেয়েরা! রোহিতবিরাটদের অসম্পূর্ণ গল্প কি এবার মেয়েরাই পূর্ণ করবেন?

নভেম্বর ০২, ২০২৫
খেলার দুনিয়া

স্বপ্নভঙ্গের দাগ এখনও টাটকা! ফাইনালের আগে হরমনদের পাশে দাঁড়ালেন কোহলি-বুমরাহ-সূর্য

দুই বছর আগে ঠিক এই মঞ্চেই স্বপ্ন ভেঙেছিল ভারতীয় মহিলাদের। বিশ্বকাপ ফাইনালে উঠে ট্রফি ছোঁয়ার এতটা কাছে গিয়েও ফিরে আসতে হয়েছিল খালি হাতে। সেই ব্যথা এখনও জাগ্রত। তাই ২০২৫এর আরেক মহাযুদ্ধের আগে হরমনপ্রীত কৌরদের দিকে তাকিয়ে গোটা দেশ। সেই সঙ্গে পাশে দাঁড়িয়ে গেলেন ভারতীয় পুরুষ দলের তারকারাও। কোহলি, সূর্যকুমার যাদব থেকে শুরু করে জশপ্রীত বুমরাহসবাই একসুরে জানিয়ে দিলেন, ভয় নেই, এগিয়ে যাও।ফাইনাল ম্যাচের আগে BCCIর প্রকাশ করা ভিডিওতে দেখা গেল গৌতম গম্ভীরকে। শান্ত অথচ দৃঢ় কণ্ঠে গম্ভীর বললেন, ভারতীয় ক্রিকেট পরিবার ধন্যবাদ জানাচ্ছে মেয়েদের। তিনি বলেন, ফাইনাল উপভোগ করো, সাহসিকতার সঙ্গে খেলো। ভুল করলেও ভয় পেয়ো না। তোমরা ইতিমধ্যেই দেশকে গর্বিত করেছ। গম্ভীরের বার্তায় স্পষ্টচাপ নয়, আনন্দই দিক নির্দেশ করবে।অন্যদিকে বিরাট কোহলি ও সূর্যকুমার যাদবও বার্তা পাঠিয়েছেন। সেমিফাইনালে অস্ট্রেলিয়ার মতো শক্তিশালী দলকে হারিয়ে ফাইনালে ওঠার জন্য মহিলা দলের প্রশংসা করেছেন তাঁরা। সূর্য বলেছেন, নিজেদের মত করে খেলে যাও, টুর্নামেন্ট জুড়ে তোমরা অসাধারণ খেলেছ। এমনকি জশপ্রীত বুমরাহর কথায়ও একই সুর। অস্ট্রেলিয়া থেকে বার্তা দিয়ে তিনি বলেন, জীবনে অনেক ফাইনাল আসে না, তাই বাড়তি চাপ না নিয়ে নিজের সেরাটা দাও। নিজের খেলায় বিশ্বাস রাখো। ফল ঠিকই আসবে।২০১৭তে মিতালি রাজের দল, এরপর ২০২৩এ রোহিত শর্মাদের স্বপ্নভঙ্গভারতীয় পুরুষ ও মহিলা দল দুইই ফাইনালের যন্ত্রণা চেনেন। কিন্তু এবার প্রত্যাশা ভরা চোখে মানুষ অপেক্ষা করছে নতুন ইতিহাসের জন্য। ভারতীয় ক্রিকেটাররাও বিশ্বাস রাখছেন, হরমনপ্রীতস্মৃতিরিচাদের হাতেই এবার বিশ্বজয়ের গল্প লেখা হবে।দেশজুড়ে উত্তেজনা তুঙ্গে। প্রত্যেক ভারতীয়র মনে একই প্রার্থনাএবার ট্রফি ফিরেই আসুক দেশের মাটিতে।

নভেম্বর ০২, ২০২৫
খেলার দুনিয়া

নবি মুম্বইয়ে বৃষ্টি, ফাইনাল কি পিছিয়ে যাবে? দুশ্চিন্তায় ক্রিকেটপ্রেমীরা

ইতিহাসের সামনে দাঁড়িয়ে হরমনপ্রীত কৌরদের ভারত। নবি মুম্বইয়ের মাঠে আজই হওয়ার কথা ছিল বিশ্বজয়ের লড়াই। প্রতিপক্ষ দক্ষিণ আফ্রিকা। কিন্তু এমন উত্তেজনার দিনে ভাগ্য যেন একটু খারাপই খেলল টিম ইন্ডিয়ার সঙ্গে। দুপুর গড়াতেই নামল মৌসুমবহির্ভূত বৃষ্টি, আর সেই সঙ্গে থমকাল মহিলা ওয়ানডে বিশ্বকাপের মহারণ।ভারতীয় সময় বিকেল সাড়ে তিনটায় ম্যাচ শুরু হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু ক্রমাগত বৃষ্টি নামায় টস পর্যন্ত হয়নি। গ্যালারিতে বসা দর্শক থেকে শুরু করে টিভির সামনে বসা ক্রিকেটপ্রেমীরাসবাই এখন শুধু অপেক্ষা করছেন আকাশ পরিষ্কার হওয়ার।এখন প্রশ্ন একটাইযদি বৃষ্টি কমেই না? তবে কি বিশ্বকাপ ফাইনাল মাঠেই নামবে না? ভারতীয় সমর্থকদের মনে তাই উৎকণ্ঠা, আর চোখ ঝুলছে আবহাওয়ার পূর্বাভাসে। আইসিসির নিয়ম অনুযায়ী, ম্যাচ আজই শেষ করার সর্বোচ্চ চেষ্টা হবে। প্রয়োজন হলে দুদলের ওভার কমিয়ে দেওয়া হবে। একই দিনে ফলাফল করতে হলে কমপক্ষে ২০ ওভার করে খেলতেই হবে দুদলকে। যদি বৃষ্টি সেই সুযোগও না দেয়, তবে প্রস্তুত আছে রিজার্ভ ডে।আগামীকাল অর্থাৎ সোমবার রাখা হয়েছে চূড়ান্ত দিন। যদি আজ ম্যাচ অসম্পূর্ণ থাকে, সেখান থেকেই কাল আবার খেলা শুরু হবে। তবে যদি এক বলও না গড়ায় আজ, সোমবার পুরো ৫০ ওভারের নতুন ম্যাচ আয়োজনের সম্ভাবনাও রয়েছে। এই মুহূর্তে তাই ভারতীয় ক্রিকেটপ্রেমীদের একটাই আশাআকাশটা একটু পরিষ্কার হোক, আর বিশ্বকাপের মঞ্চে দেখা যাক হরমনপ্রীত কৌরদের দাপট। সেমিতে দুরন্ত ফর্মে থাকা রিচা ঘোষ, স্মৃতি মন্ধানা, শেফালিসবাই প্রস্তুত ইতিহাস লেখার জন্য। বাকি শুধু মাঠে নামা।এদিকে স্টেডিয়ামের ছাদেও ঠাসা উত্তেজনা। কেউ মন্ত্রজপ করছেন, কেউ মোবাইলে আবহাওয়া আপডেট দেখছেন, আবার কেউ পতাকা হাতে বৃষ্টি থামার অপেক্ষায়। বিশ্বকাপের দিনই যদি বৃষ্টি আসে, তা কি মানা যায়? এখন সবই নির্ভর করছে আকাশের দিকে। ভারতীয়দের মনে একটাই স্বপ্নআজ হোক, কাল হোক, কিন্তু হাতে উঠুক সেই সোনার ট্রফি।

নভেম্বর ০২, ২০২৫
দেশ

"অপারেশন সিঁদুর ভুলতে পারেনি পাকিস্তান-কংগ্রেস", নতুন করে বিস্ফোরক মন্তব্য মোদির

বিহারের আরায়ায় রবিবার নির্বাচনী প্রচারে এসে কংগ্রেস ও আরজেডিকে একযোগে আক্রমণ করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তাঁর বক্তব্যে বারবার উঠে এল জাতীয় নিরাপত্তা, কাশ্মীর, এবং অতীতের রাজনৈতিক সহিংসতার প্রসঙ্গ।মোদি বলেন, অপারেশন সিঁদুরের পর থেকে পাকিস্তান ও কংগ্রেসদুই পক্ষই এখনও ধাক্কা সামলাতে পারেনি। পাকিস্তানে বিস্ফোরণের সময় কংগ্রেসের রাজপরিবারর ঘুম নষ্ট হয়েছিল বলে দাবি করেন তিনি। তাঁর মন্তব্যআমরা প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলাম সন্ত্রাসীদের ঘরে ঢুকে মারব। অপারেশন সিঁদুর সেই অঙ্গীকার পূরণ করেছে। সঙ্গে ৩৭০ অনুচ্ছেদ বিলোপের কথাও স্মরণ করিয়ে দেন মোদি। বলেন, এটি তাঁর গ্যারান্টি ছিল এবং আজ তা বাস্তব।বিহার রাজনীতিতে মহাগঠবন্ধনের দিকে কটাক্ষ ছুঁড়ে দেন প্রধানমন্ত্রী। তাঁর অভিযোগ, কংগ্রেস কখনওই তেজস্বী যাদবকে মুখ্যমন্ত্রী মুখ করতে চাইনি। কিন্তু আরজেডির চাপেই কংগ্রেসকে রাজি হতে হয়েছে। তাঁর ভাষায়আরজেডি বন্দুক ঠেকিয়ে কংগ্রেসকে সিএম প্রার্থী ঘোষণা করাতে বাধ্য করেছে।মোদি দাবি করেন, কংগ্রেস-আরজেডির মধ্যে গভীর বিরোধ আছে, এবং নির্বাচন শেষে তারা পরস্পরকে দোষারোপ করবে। তাই তাঁদের উপর আস্থা রাখা যায় না। মহাগঠবন্ধনের ইস্তেহারকে তিনি মিথ্যার আর প্রতারণার দলিল আখ্যা দেন। এনডিএর ঘোষণাপত্রকে বলেন সত্ ও দূরদৃষ্টিসম্পন্ন, যা বিহারের উন্নয়নের জন্য তৈরি।এদিন ১৯৮৪র শিখবিরোধী দাঙ্গার কথাও টেনে আনেন মোদি। তাঁর অভিযোগ, কংগ্রেস আজও সেই সময়ের দোষীদের সম্মান দিচ্ছে। তিনি বলেনআরজেডির নাম জঙ্গলরাজের সঙ্গে জড়িত, আর কংগ্রেসের পরিচয় শিখ গণহত্যার সঙ্গে। বিহার ভোটমাঠে শেষ দফা প্রচারে তাই তীব্র হচ্ছে ভাষার লড়াই। একদিকে এনডিএর উন্নয়নের দাবি, অন্যদিকে পরিবর্তনের ডাকদুই পক্ষের জোর প্রচারের মধ্যেই প্রস্তুতি নিচ্ছে ভোটযুদ্ধের ময়দান।

নভেম্বর ০২, ২০২৫
খেলার দুনিয়া

ইতিহাস গড়তে নামছে হরমনদের বাহিনী, রিচা ঘোষে বুক বাঁধছে গোটা বাংলা

শুধু পুরুষ ক্রিকেট নয়মেয়েরাও পারে! ভারতীয় মহিলা ক্রিকেট দলের আত্মবিশ্বাস এখন আকাশছোঁয়া। আর মাত্র এক রাতের অপেক্ষা। রবিবারই ওডিআই বিশ্বকাপের ফাইনালে নামছে হরমনপ্রীত কউররা। শেষ লড়াই দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে। আর গোটা দেশ যেমন উত্তেজনায় ফুটছে, বাংলায় সেই উত্তেজনার কেন্দ্র শিলিগুড়ি। কারণ ফাইনালের মাঠে থাকছেন শহরেরই মেয়ে রিচা ঘোষ।বয়স মাত্র ২২। কিন্তু মন? যেন সহাস্য যোদ্ধা। এই বিশ্বকাপেই দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে গ্রুপ পর্বে ঝড় তুলেছিলেন রিচামাত্র হাতে গোনা ডেলিভারি পেলে খেলেছিলেন ৯৪ রানের ধ্বংসাত্মক ইনিংস। সেই ম্যাচে ভারত হেরে গেলেও, রিচার ব্যাটে আলোর রেখা দেখেছিল দেশ।সেই তারকার জন্য এখন বুক বেঁধে অপেক্ষা শিলিগুড়ির। শহরের রাস্তায় উত্তেজনা, দেওয়ালে পোস্টার, আর মানুষের মুখে একটাই প্রশ্নরিচা কেমন করবে কাল? শিলিগুড়ি মহকুমা ক্রীড়া পরিষদ ইতিমধ্যেই বিগ স্ক্রিনে ফাইনাল দেখানোর আয়োজন করে ফেলেছে। শহরের একাধিক জায়গায় লাগানো হচ্ছে ফ্লেক্স, তৈরি হচ্ছে উৎসবের আবহ।রিচার পুরনো দিনেও আলো। ২০১৩১৪ সালে বাঘাযতীন ক্লাবের হয়ে খেলতেন সে সময়কার ছোট্ট মেয়ে রিচা। কোচ বরুণ বন্দ্যোপাধ্যায় এখন আগের সেই দৃঢ় আত্মবিশ্বাস মনে করছেন। তাঁর মুখে গর্বওকে প্রথম দিন থেকেই আলাদা লাগত। ব্যাট ধরার ভঙ্গি, শরীরী ভাষা, মনোভাবসবেতেই ছিল বড় খেলোয়াড়ের স্পষ্ট আভাস।একই কথা বলছেন রিচার বন্ধু ও প্রাক্তন সতীর্থ অঙ্কিতা মোহন্তও। তিনি স্মিতহাস্যে বলছেন, রিচা সব সিদ্ধান্ত খুব পরিষ্কারভাবে নেয়। আমাদের সময়ও ও পরামর্শ দিত। এখন দেশকে নেতৃত্ব দিচ্ছে ব্যাটে। আগামিকাল ও দেখাবেমেয়েরাও পারে!মহকুমা ক্রীড়া পরিষদের ক্রিকেট সচিব ভাস্কর দত্ত মজুমদার আরও খোলামেলাআমাদের শহরের মেয়ে! তাই তো গর্ব। কাল গোটা শহর স্ক্রিনের সামনে এক হবে। রিচার জন্য শুভেচ্ছা।এখন শুধু অপেক্ষা ফাইনালের। শিলিগুড়ি, বাংলা আর ভারতসকলেরই চোখ এক ব্যাটে, এক মেয়ের উপর। ইতিহাস রচনার মুহূর্ত কি তাহলে আর কয়েক ঘণ্টা দূরেই?

নভেম্বর ০২, ২০২৫
বিদেশ

চলন্ত ট্রেনে রক্তঝড়! যাত্রীদের উপর ছুরি হামলা, আতঙ্কে থমকাল ট্রেন

লন্ডনগামী একটি ট্রেনের ভিতর শনিবার রাতে তৈরি হল আতঙ্কের আবহ। হঠাৎই কয়েকজন যাত্রীর উপর ধারালো ছুরি নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ে দুষ্কৃতীরা। মুহূর্তেই চিৎকার, রক্ত, দৌড়ঝাঁপসব মিলিয়ে ট্রেনের কামরাটি পরিণত হয় বিভীষিকার দৃশ্যে। বাঁচার জন্য যাত্রীরা ছুটতে ছুটতে শৌচাগারে লুকিয়ে পড়েন। কেউ কেউ পা পিছলে পড়ে আহত হন। কামরার মেঝে রক্তে ভরে যায়।ঘটনাটি ঘটেছে কেমব্রিজের কাছে। রাত ৭টা ৩৯ মিনিট নাগাদ পুলিশ ফোন পায় ট্রেনে ছুরি নিয়ে হামলার খবর। খবর পেয়েই সশস্ত্র বাহিনী পৌঁছে যায় নিকটবর্তী স্টেশন হান্টিংডনে। এরপর ট্রেনটিকে মাঝপথেই থামানো হয়। স্টেশনে দাঁড়াতেই দৌড়ে ওঠে বিশেষ নিরাপত্তা বাহিনী। আতঙ্কগ্রস্ত যাত্রীদের নিরাপদে বার করে নিয়ে আসা হয়। অনেকে তখনও লুকিয়ে ছিলেন ট্রেনের বাথরুমে। পুলিশ তাঁদের একে একে উদ্ধার করে।প্রত্যক্ষদর্শীরা বলেন, এক নয়, একাধিক ব্যক্তি হাতে লম্বা ছুরি নিয়ে যাত্রীদের উপর হামলা চালায়। তাঁদের কথায়, আক্রমণকারী চলতে চলতে দৌড়ে এগিয়ে আসছিল, আর চারদিকে ছড়িয়ে ছিল রক্ত। আতঙ্কে সবাই পালাতে শুরু করে। ট্রেন থামতেই একজন হামলাকারী বড় ছুরি হাতে নেমে আসার চেষ্টা করে, কিন্তু পুলিশ সঙ্গে সঙ্গেই তাঁকে কাবু করে ফেলে।এ ঘটনায় ইতিমধ্যেই দুই সন্দেহভাজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। আহতদের নিয়ে যাওয়া হয়েছে নিকটবর্তী হাসপাতালে। যদিও ব্রিটিশ পুলিশ এখনও পর্যন্ত আহতের আনুষ্ঠানিক সংখ্যা জানাতে পারেনি, সূত্রের দাবিকমপক্ষে দশজন ছুরিকাহত।হঠাৎ এই হামলার উদ্দেশ্য এখনও পরিষ্কার নয়। সন্ত্রাস দমন বিভাগও তদন্তে নেমেছে। পুরো দেশের নিরাপত্তা ব্যবস্থা আরও শক্ত করা হয়েছে। ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ের স্টার্মার। তিনি বলেছেন, নিরীহ মানুষকে টার্গেট করে এমন হামলা বরদাস্ত করা হবে না।সাধারণ যাত্রার একটি রাত যে এমন রক্তাক্ত দুঃস্বপ্নে পরিণত হবে, তা ভাবেননি কেউই। ব্রিটেনে এখন একটাই প্রশ্নট্রেনে এই হামলার পিছনে কারা, এবং কেন?

নভেম্বর ০২, ২০২৫
দেশ

ভোটের উত্তাপে বিস্ফোরণ, গুলির আতঙ্ক! জন সূরজ পার্টির কর্মী খুনে ধরা জেডিইউ নেতা

বিহার বিধানসভা নির্বাচন ২০২৫-এর আগেই উত্তপ্ত রাজ্য রাজনীতি। রাজনৈতিক আক্রমণপ্রতিআক্রমণের মাঝেই এবার সামনে এল রক্তাক্ত ঘটনা। প্রশান্ত কিশোরের দল জন সূরজ পার্টির কর্মী দুলারচন্দ যাদবের মৃত্যুর মামলায় গ্রেফতার হলেন ক্ষমতাসীন জেডিইউ-র মোকামা কেন্দ্রের প্রার্থী অনন্ত সিং। পটনা পুলিশের হাতে শনিবার, ১ নভেম্বর তাঁকে আটক করা হয়। তাঁর দুই ঘনিষ্ঠ সহযোগীকেও পুলিশ হেফাজতে নিয়েছে।ুীদুলারচন্দ যাদব গত বৃহস্পতিবার মোকামায় জন সূরজ পার্টির প্রার্থী পীযূষ প্রিয়দর্শীর সঙ্গে নির্বাচনী প্রচারে অংশ নিতে গিয়েছিলেন। সেই ভরা সভাতেই মৃত্যু হয় তাঁর। প্রথমে গুলিবিদ্ধ হওয়ার কথা শোনা গেলেও ময়নাতদন্তে প্রকাশগুলি নয়, গুরুতর শারীরিক আঘাত, বিশেষত পাঁজরের হাড় ভেঙে যাওয়া ও ফুসফুস ক্ষতিগ্রস্ত হওয়াতেই তাঁর মৃত্যু হয়েছে।দুলারচন্দ অনেক দিন আরজেডি-র প্রভাবশালী নেতা ছিলেন। লালু প্রসাদ যাদবের ঘনিষ্ঠ হিসেবেও পরিচিত। পরে PKর জন সূরজ পার্টিতে যোগ দেন।প্রাথমিক তদন্তে পুলিশের অনুমান, সভার মাঝেই দুই পক্ষের সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষ বেঁধেছিল। সেই বিশৃঙ্খলার মধ্যেই ঘটে এই মৃত্যুর ঘটনা। এবং সে সময় ঘটনাস্থলেই ছিলেন জেডিইউ প্রার্থী অনন্ত সিং।গ্রেফতারের পর প্রতিক্রিয়া জানিয়ে পীযূষ প্রিয়দর্শী বলেন, পুলিশ ঠিক কাজ করেছে। তবে এই পদক্ষেপ আরও আগে হওয়া দরকার ছিল। এটা কোনো হঠাৎ ঘটনা নয়। এফআইআর হওয়ার পরই গ্রেফতার হওয়া উচিত ছিল। দেরিতে হলেও ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে, এখন দেখার তদন্ত কতদূর এগোয়।অন্য দিকে গ্রেফতারির আগে অনন্ত সিং দাবি করেন, তাঁর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র হয়েছে। প্রাক্তন সাংসদ সূরজভান সিংকে দায়ী করেন তিনি। উল্লেখ্য, সূরজভান সিংয়ের স্ত্রী বীণা দেবী এবার আরজেডি-র প্রার্থী।ঘটনার গুরুত্ব দেখে ইতিমধ্যেই নড়েচড়ে বসেছে জাতীয় নির্বাচন কমিশন। জেলা নির্বাচন আধিকারিকের কাছে রিপোর্ট চাওয়া হয়েছে। নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, আদর্শ আচরণবিধি কড়াভাবে বজায় রাখতে হবে এবং রাজ্যে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি যেন বিন্দুমাত্র নষ্ট না হয়।বিহারের ভোটযুদ্ধ এখনও শুরুই হয়নি, আর তার আগেই রক্তঝরা সংঘর্ষে জর্জরিত রাজনৈতিক ময়দান। আগামীর দিনগুলো যে আরও উত্তপ্ত হতে চলেছে, তা বলাই বাহুল্য।

নভেম্বর ০২, ২০২৫

Ads

You May Like

Gallery

265-year-old "Mukhopadhyay House" in Bhavanandpur, Kalnar, played vermilion on Dasami during Durga Puja
BJP candidate Locket Chatterjee campaigned on the banks of the Ganges from Chandannagar Ranighat to Triveni Ghat wishing New Year.
A living depiction of history with a touch of color, everyone is enthralled by the initiative of the Eastern Railway
Sucharita Biswas actress and model on Durga Puja
Lord Kalabau came up in palanquin; Navapatrika walked towards the mandap - the puja started
On Sunday, the 'Hilsa festival' is celebrated in the city with great joy.
Check out who has joined Mamata's new cabinet
Take a look at the list of recipients at the Bangabibhushan award ceremony
If you are grassroots, you will get ration for free. Lakshmi Bhandar, Kanyashree, Swastha Sathi, Krishakbandhu, Oikyashree, Sabujsathi — you will get all.

Categories

  • কলকাতা
  • রাজ্য
  • দেশ
  • বিদেশ
  • রাজনীতি
  • খেলার দুনিয়া
  • বিনোদুনিয়া
  • সম্পাদকীয়
  • নিবন্ধ
  • ভ্রমণ
  • রাশিফল
  • টুকিটাকি
  • চিত্রহার
  • বিবিধ
  • ভিডিও

Company

  • About Us
  • Advertise
  • Privacy
  • Terms of Use
  • Contact Us
Copyright © 2025 Janatar Katha News Portal